ঝিনাইদহ জেলার ঝিনাইদহ সদর থানার ৯ নম্বর পোড়াহাটি ইউনিয়নের ছাত্রলীগের সভাপতি ইমরান।বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের উপর চার তারিখে ঝিনাইদহ যে হামলা চালানো হয় তার নেতৃত্ব দেন পোয়াহাটি ইউনিয়ন ছাত্রলীগের আহবায়ক মোহাম্মদ ইমরান হোসেন এবং মাদক সম্রাট মনিরুল ও সুমনের আপন ভাই এখনো পর্যন্ত বহাল তরবিয়াতে মাদক কারবারি চালিয়ে যাচ্ছে নির্বিঘ্নে ঝিনেদা কুষ্টিয়া চুয়াডাঙ্গা মেহেরপুর জেলায় মাদক পৌঁছানোর দায়িত্ব পালন করেন এই ইমরান। হাজার হাজার যুবকের জীবন নিয়ে ছিনিমিনি খেলছে এই ইমরান। ঝিনাইদহের যুবকদের জীবন নষ্টের মূল কারিগর এই ইমরান।এতকিছুর পর ও বহাল তবিয়াতে মাদক বিক্রয় করছে নেই প্রশাসনের কোন নজরদারি । সাধারণ জনগণের একটাই প্রশ্ন আসলে ইমরানের শক্তির উৎস কোথায় কেন প্রশাসন তাকে গ্রেফতার করছে না। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার আওয়ামী লীগ সহ তার সকল অঙ্গ সংগঠনের কার্যক্রম স্থগিত করার পরও ইমরান বহলতরবিয়াতে তার মাদক ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে এবং তার ব্যবসা সম্পর্কে কেউ কোন প্রশ্ন করলে সে বলে আমি আমার দুই ভাই আমরা আমাদের টাকায় ব্যবসা করি পারলে কিছু করে নিও। নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের সভাপতি হয়ে এত দাপট এত অহমিকা কেন সাধারণ জনগণের একটাই প্রশ্ন। ইমরানের সাথে কথা বলার জন্য তার মোবাইলে ফোন করলে মোবাইলটি বন্ধ পাওয়া যায়। এলাকাবাসীর সাথে কথা বললে জানা যায় তাদের একটাই দাবি এই নিষিদ্ধ সংগঠনের সভাপতি ও মাদক কারবারি ইমরানকে প্রশাসন যেন অনতিবিলম্বে গ্রেফতার করে।
